যা যা লাগবে
১ চা চামচ আদা কুচি, আধা চা চামচ কালো মরিচ বা গোল মরিচ, ১ চা চামচ মধু।
পদ্ধতি
একটি পাত্রে এক কাপ পানি নিন। পানি ভালো করে ফোটান। এবার পানিতে আদা এবং কালো মরিচ যোগ করুন এবং তাপ কমিয়ে দিন। এখন এই মিশ্রণে মধু যোগ করুন এবং দুই মিনিট ঢেকে রাখুন। এরপর কাপে ঢেলে হালকা উষ্ণ অবস্থায় পান করুন।
> ঠাণ্ডা, কাশি এবং গলার চিকিৎসায় আদা বেশ পুরনো টোটকা। আদার সক্রিয় উপাদান জিঞ্জেরোল শক্তি বাড়ায়, তাৎক্ষণিক আরাম জোগায়।
> কালো মরিচ বা গোল মরিচ ভিটামিন সি, ফ্ল্যাভোনয়েডস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানে সমৃদ্ধ বলে কাশি এবং ঠাণ্ডার সমস্যায় কাজ দেয়।
> মধু একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, সি, ডি, ই, কে রয়েছে। এর বিটা ক্যারোটিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
]]>বিশেষ করে নানা ধরণের শারীরিক সমস্যা দূর করতে কাঁচা রসুনের জুড়ি নেই। ইউনিভার্সিটি অফ হেলথ অ্যান্ড মেডিক্যাল সাইন্সের গবেষণায় রসুনের এইসকল গুণাবলী প্রকাশ পায়।
আজ জেনে নিন রসুনের এমনই অসাধারণ কিছু গুণাবলী সম্পর্কে। জেনে নিন প্রতিদিন মাত্র ২ কোয়া রসুন খাওয়ার উপকারিতা।
১) হৃদপিণ্ডের সুস্থতায় কাজ করে। কোলেস্টেরল কমায়। এতে করে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
২) শিরা উপশিরায় প্লাক জমতে বাঁধা প্রদান করে। রক্ষা করে শিরা উপশিরায় মেদ জমার মারাত্মক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে।
৩) উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা দূর করে।
৪) গিঁট বাতের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
৫) ফ্লু এবং শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
৬) অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান দেহে খারাপ ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ, জন্ম এবং বংশবিস্তারে বাঁধা প্রদান করে।
৭) যক্ষ্মা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
৮) দেহের বিভিন্ন অংশের পুঁজ ও ব্যথাযুক্ত ফোঁড়ার যন্ত্রণা কমায়।
৯) যৌনমিলনের অসাবধানতা বশত রোগ ট্রিকোমোনিয়াসিসের হাত থেকে রক্ষা করে।
১০) হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
১১) কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
১২) গলব্লাডার ক্যান্সার মুক্ত রাখে।
১৩) স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
১৪) রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে।
১৫) প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
১৬) পরিপাকতন্ত্রের নানা সমস্যা দূর করে।
১৭) ইষ্ট ইনফেকশন দূর করে।
১৮) শিরা উপশিরায় জমাট বাঁধা রক্ত ছাড়াতে সহায়তা করে।
১৯) ক্ষুধামন্দা ভাব দূর করে।
২০) দেহের অভ্যন্তরীণ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং কৃমি ধ্বংস করে।
২১) চোখে ছানি পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
২২) হাতে পায়ে জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এবং বাতের ব্যথা সারায়।
২৩) ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
২৪) স্টাফিলোকোক্কাস ইনফেকশন দূর করে।
২৫) দাঁতের ব্যথা সারাতে সহায়তা করে।
২৬) ব্রণ সমস্যা দূরে রাখে।
২৭) আঁচিলের সমস্যা সমাধান করে।
২৮) দাদ, খোস-পাঁচড়া ধরণের চর্মরোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
২৯) চামড়ায় ফোসকা পড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়।
৩০) রসুনের ফাইটোনসাইড অ্যাজমা সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
৩১) দীর্ঘমেয়াদী হুপিং কাশি ও ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৩২) ঘুম না হওয়া, অনিদ্রা রোগ মুক্ত রাখে।
৩৩) ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
৩৪) দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
সতর্কতাঃ
১) দিনে ২ কোয়ার বেশি কাঁচা রসুন খাওয়া যাবে না। রান্নায় রসুন ব্যবহার হলেও দিনে মাত্র ২ কোয়া রসুন খাওয়া যায়।
২) রসুনে অ্যালার্জি কিংবা কোনো বিশেষ কারণে রসুন খাওয়া বন্ধ থাকলে তাদের রসুন না খাওয়াই ভালো।
৩) অতিরিক্ত রসুন খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, বমিভাব হতে পারে।
]]>বিশেষজ্ঞরা শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমাকে ‘বংশগত অসুখ’ বললেই আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান বলছে, দূষণের ফলে অ্যালার্জির কারণেও যে কেউ এ অসুখে আক্রান্ত হতে পারেন।
শীতকালে সুস্থ থাকতে শুরু থেকেই অ্যাজমা রোগীদের সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। যেমন-
১. বাইরে থেকে ঘর্ ফিরে অবশ্যই সাবান বা হ্যাণ্ডওয়াশ দিয়ে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন। শিশুদেরও নিয়মিত হাত ধুতে উৎসাহিত করুন। এতে জীবাণু ছড়ানোর সম্ভাবনা কমে যাবে।
২. শীতের শুরু থেকেই বাইরে ব্যায়াম করার পরিবর্তে ঘরেই ব্যায়ামের চেষ্টা করুন। এতে ঠাণ্ডা লাগার ঝুঁকি কমে যাবে।
৩. অফিস শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলে অবশ্যই কান-মাথা ঢেকে বসুন। গায়ে পাতলা চাদর ব্যবহার করুন। আবার ঘাম হচ্ছে কিনা সেদিকেও খেয়াল রাখুন। কারণ ঘাম বসে ঠাণ্ডা লাগলেও বিপদ বাড়বে।
৪. হাতের কাছে ইনহেলার রাখুন। যখন তখন কাজে আসতে পারে।
৫. গরম চা অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে বেশ উপকারী। তবে সেক্ষেত্রে দুধ চায়ের পরিবর্তে লিকার চা বা গ্রিন টি খেতে পারেন।
৬. পশু-পাখির লোমে অ্যালার্জি থাকলে ঋতু পরিবর্তনের সময় পোষা প্রাণীর সঙ্গ এড়িয়ে চলুন।
৭. ঠাণ্ডা লাগলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অল্প সরিষার তেল হাতের তালুতে নিয়ে বুকে মাসাজ করলেও কিছুটা আরাম পাওয়া যায়।
৮. ইউক্যালিপটাস তেল অ্যজমা প্রতিরোধে বেশ কার্যকর। গরম পানিতে দু’ফোটা এই তেল দিয়ে ভেপার নিলে উপকার পাওয়া যাবে।
৯. এ সময় ঠাণ্ডা পানীয়, আইসক্রিম, ফ্রিজে পাতা দই এড়িয়ে চলুন। এর পরিবর্তে গরম স্যুপ খেলে উপকার পাবেন।
১০. চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ গ্রহণ করুন।
]]>ম্যামোগ্রাফি শুরুর বয়স: সাধারণভাবে ৫০ বছর হওয়ামাত্রই স্তন ক্যানসারের স্ক্রিনিংয়ে ম্যামোগ্রাফি শুরু করা উচিত। দুই থেকে তিন বছর অন্তর তা ৭০ বছর পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়া উচিত। বেশি ঝুঁকিতে থাকা নারীদের ক্ষেত্রে বয়স ৪০ বছর পার হলেই ম্যামোগ্রাফি শুরু এবং প্রতি বছর একবার করে পরীক্ষা করা উচিত। তবে ৩০ বছরের কম বয়সে ম্যামোগ্রাফি অনুমোদনযোগ্য নয়।
ম্যামোগ্রাফি কীভাবে করা হয়: প্রথমে ম্যামোগ্রাফি যন্ত্রের দুই প্লেটের মধ্যে স্তন রাখা হয়। আস্তে আস্তে প্লেট দুটির মাধ্যমে স্তনের ওপর চাপ দেওয়া হয়। এরপর মেশিনের সুইচ টিপে ম্যামোগ্রাফি করা হয়। এই এক্স–রের সময় সামান্য ব্যথা বা অস্বস্তিবোধ হতে পারে। স্তনের কোনো অস্বাভাবিক পরিবর্তন কিংবা স্তনে চাকা বা পিণ্ড হলে, ক্যালসিফিকেশন বা ক্যালসিয়াম ধাতু জমা হলে এ পরীক্ষার মাধ্যমে তা বোঝা যায়। চাকা, মিহি ক্যালসিয়াম দানার উপস্থিতি, বিন্যাসের ধরন এবং অন্যান্য অনেক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে ক্যানসার সন্দেহ করা হয়। আগে কখনো ম্যামোগ্রাফি করা থাকলে তা নতুন ম্যামোগ্রাফির সঙ্গে তুলনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
আরও পরীক্ষা: ম্যামোগ্রাফি ফিল্মে সন্দেহজনক এলাকা নির্দেশ করা থাকে। তবে এতে নিশ্চিত হওয়া যায় না যে ক্যানসার হয়েছে। সন্দেহজনক জায়গার বায়োপসি পরীক্ষায় তা নিশ্চিত হতে হয়। অনেক সময় শারীরিক পরীক্ষায় স্তনে চাকা অনুভব করা গেলেও ম্যামোগ্রাফি তার ছবি ধারণ করতে পারে না। চাকার অবস্থানের কারণে এমনটা হতে পারে। অল্পবয়সী নারী, গর্ভবতী ও সন্তানকে স্তন পান করানো মায়ের ক্ষেত্রে স্তনগ্রন্থি ঘনভাবে বিন্যস্ত থাকায় এমনটা হয়। যেসব বয়স্ক নারীর স্তনগ্রন্থি ঘন, তাদের ক্ষেত্রেও এমনটা হতে পারে। এমন ক্ষেত্রে অন্যান্য পরীক্ষা যেমন আলট্রাসনোগ্রাফি, এমআরআই ইত্যাদির সাহায্য নিতে হয়।
অধ্যাপক পারভীন শাহিদা আখতার, মেডিকেল অনকোলজিস্ট, শান্তি ক্যানসার ফাউন্ডেশন, ঢাকা।
]]>তাদের ইশতেহারে শিক্ষাখাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখার প্রতিশ্রুতি গবেষণা খাতকেও এগিয়ে নেবে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষাবিদ ও কথা সাহিত্যিক ড. জাফর ইকবাল। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ইশতেহারে আগামীর বাজেটে শিক্ষাখাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখার কথা বলা হয়েছে। সেইসঙ্গে গবেষণা খাতে বাড়তি বরাদ্দ থাকছে। আমাদের দেশে অনেক ভালো গবেষক আছেন। কিন্তু, ফান্ডের অভাবে তারা গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছেন না। কিন্তু, বাজেটে এই বরাদ্দ থাকায় এখন তারা গবেষণা করতে পারবেন।’
বুধবার (২৬ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ‘তারুণ্যের শক্তি, বাংলাদেশের সমৃদ্ধি’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে তরুণদের উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন।
সেন্টার ফোর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এই আলোচনা সভার আয়োজন করে। এতে উপস্থিত ছিলেন অটিজম বিশেষজ্ঞ ও সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, তথ্য প্রতিমন্ত্রী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব তারানা হালিম।
]]>মঙ্গলবার ইসির সঙ্গে বৈঠক করেও সিদ্ধান্তটির তীব্র প্রতিবাদ জানায় সাংবাদিকরা। ফলে বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশন বুধবার আলোচনায় বসে।
গত ২১ ডিসেম্বর এক নীতিমালা জারি করে নির্বাচন কমিশন নিষেধাজ্ঞাটি দিয়েছিল। এর পর দেশের বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন, বুদ্ধিজীবীরা এর বিরোধিতা করেন।
নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক জানান, নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। কমিশনের কাছে বিষয়টি তোলা হয়েছে। এখন অনুমোদন হলেই নতুন আদেশ জারি করা হবে।
প্রসঙ্গত, নির্বাচনকালীন সময়ে যানবাহন চলাচলের ওপর নানাবিধ বিধিনিষেধ আরোপ করে ইসির জারি করা প্রজ্ঞাপনে ২৮ ডিসেম্বর দিনগত রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে ১ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। একইসঙ্গে এবারের নির্বাচনে সাংবাদিকদের মোটরসাইকেল ব্যবহারের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
]]>রাজনগর ইউপি চেয়ারম্যান আ. হান্নান ডাব্লু এর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আ. খালেক। সম্মানিত অথিতি ছিলেন বাগেরহাট ৩ আসনের নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন উপজেলা চেয়ারম্যান আবু সাইদ, আওয়ামীলীগ সভাপতি শেখ আ. ওহাব, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাফ্ফর হোসেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জামিল হাসান জামু, মোল্ল্যা আঃ রউফ, ভাইস চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন,উজলকুড় ইউপি চেয়ারম্যান গাজী আকতারুজ্জামান, খুলনা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেখ মো. আবু হানিফ, ছাত্রলীগ সভাপতি হাফিজুর রহমান, শেখ সাদী সহ নেতৃবৃন্দ।
এ আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা ও এলাকাবাসী জনসভায় অংগ্রহন করেন। এর আগে সকালে রামপালের গৌরম্ভা ইউনিয়নের আদাঘাট স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে বক্তৃতা করেন খুলনা সিটি মেয়র।
]]>রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার কুশাখালী ইউনিয়নের শান্তিরহাটে নির্বাচনী গণসংযোগকালে এ ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে এ ঘটনার পর কুশাখালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নাসির উদ্দিনের বাড়ি ও বাজারের দোকানঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করার অভিযোগ উঠেছে।
আহতরা হলেন, জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন ভূঁইয়া, যুবদল নেতা বদরুল আলম শ্যামল, মামুন, সৈকত, বরকত উল্লা, জাহিদ, আবদুল খালেকসহ ২১ জন। তাদেরকে সদর হাসপাতালসহ শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের বাধায় আহত বরকত উল্যাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি নেওয়া হয়নি। আওয়ামী লীগের আহত নেতাকর্মীরা হলেন জুয়েল, রাছেল, আরিফ, ইউছুফ ও সিরাজসহ ১২ জন।
আহত শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, সকালে নির্বাচনী গণসংযোগকালে পুলিশের উপস্থিতিতে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা লাঠিসোটা ও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় অন্তত ২১জন আহত হয়। হাসপাতালে আহতরা গেলে তাদের ঘেরাও করা হয়। আমরা অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেফতার দাবি জানাই।
কুশাখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আমিন বলেন, এ্যানি তার দলবল নিয়ে হামলা চালিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আহত করে।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দুই রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে। এসময় পুলিশ পরিদর্শক মফিজ ও উপ-পরিদর্শক রাজ্জাক আহত হয়। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৬ জনকে আটক করা হয়েছে।
লর্ক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আনোয়ার হোসেন বলেন, এ্যানিসহ বেশ কয়েকজন আহত অবস্থায় হাসপাতালে আসে; তাদের চিকিৎসা চলছে। এ্যানিকে এক্সরেসহ কয়েকটি পরীক্ষা দেওয়া হয়েছে।
]]>প্রথমবার এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে স্বর্ণপদক সহ তিনটি ব্রোঞ্জপদক ও দু’টি অনারেবল মেনশন পেয়েছে বাংলাদেশ দল।
চলতি মাসের ১৫ তারিখ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের এই ২০-তম আসর বসেছে। ইতোমধ্যে মঙ্গলবার (১৮ ডিসেম্বর) শেষ হয়েছে অলিম্পিয়াডের মূল পর্ব।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের পাঁচটি দেশের প্রায় ৮০০ জন প্রতিযোগী এবারের অলিম্পিয়াডে অংশ নিচ্ছে।
]]>